জগন্নাথপুর টুডে ডেস্ক:
তীব্র শীতের দেশ কানাডা। আর সেই শীতের দেশে এখন চলছে প্রচন্ড গরম! টরন্টোতে আজ শনিবার তীব্র গরমে জীবনযাত্রা প্রায় অচল হয়ে পড়ছে। আবহাওয়াবিদরা পূর্বাভাস দিয়ে জানান, শনিবার এবং রবিবার ছুটির দিন তাপমাত্রা দাঁড়াবে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি। কিন্তু সূর্যের তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা মনে হবে আরো বেশি অর্থাৎ ৪০ থেকে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পুরো সপ্তাহ জুড়ে এই অবস্থা বিরাজ করবে। যা ২০১৮ জন্য সর্বোচ্চ রেকর্ড। টরন্টোতে গত ২০০২ সালে বেশ গরম পড়েছিলো। যার পরিমাণ ২৮.৮৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া নেটওয়ার্ক আবহাওয়াবিদ ডগ গিলহাম বলেছেন যে, এই বিপজ্জনক গরম আবহাওয়া জুলাই মাসের প্রথম এবং (সম্ভবত) দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত থাকবে। সেজন্য সতর্ক এবং নিরাপদ থাকার সংকেত দেয়া হয়েছে। গিলহাম আরো জানান, তবে আগামী বুধবার বৃষ্টি এবং বজ্রঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
কানাডার আবহাওয়ার তথ্য-রেকর্ড থেকে জানা যায়, কানাডায় ১৯৩৭ সালের ৫ জুলাই সাসকাচুয়ানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড ছিলো ৪৫.°C ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১১৩.০ ডিগ্রি ফারেন্ট। আর ইউকনে ১৯৪৭ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি সর্বনিন্ম রেকর্ডকৃত ঠান্ডা তাপমাত্রা ছিল (মাইনাস) – ৬৩ ° সি বা -৮৪.৪ ডিগ্রি ফারেন্ট।
এদিকে টরন্টোতে রয়েছে গোপন এবং রহস্যময় মরুভূমি। স্কারবোরো ব্লাফ্টে এবং দ্য-পিয়ারড-পাথ এলাকায় এই মরুভূমির তথ্য দিয়েছেন আলোকচিত্রী রবার্ট বারলি।
সুত্র-ইত্তেফাক/বিডিএন