সর্বশেষ সংবাদ:
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের উদ্যােগে জগন্নাথপুরে মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত জগন্নাথপুরে হাওর রক্ষা বাঁধের ২৮নং পিআইসির কাজ শুরু জগন্নাথপুরে হাওর রক্ষা বাঁধের কাজের উদ্বোধন ধনিয়া টাইগারস ইকড়ছই ক্রিকেট ক্লাবের টিম ডাইরেক্টর ইমরান উদ্দিনকে সংবর্ধনা জগন্নাথপুরের কৃতি সন্তান ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় ইশমাম’কে সংবর্ধনা হালিমা খাতুন এডুকেশন ট্রাস্ট’র ১৮তম বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ জগন্নাথপুরে রাইজিং ওয়ারিয়র্স ক্রিকেট ক্লাবের ২০২৪-২০২৫ মৌসুমের জার্সি উন্মোচন করা হয়েছে জগন্নাথপুরে স্টুডেন্ট কেয়ারের শীতবস্ত্র বিতরণ স্পেন বিএনপি নেতা এম এ আজিম উদ্দিনকে জগন্নাথপুর বিএনপি নেতৃবৃন্দের ফুলেল শুভেচ্ছা মিরপুর ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয় ভাংচুরের মামলায় আওয়ামীলীগের ৩ নেতার জামিন না মঞ্জুর 

ঋণের প্রলোভনে ২০ লাখ টাকা নিয়ে ভুয়া এনজিও উধাও

জগন্নাথপুর টুডে ডেস্ক::

 ঋণ দেওয়ার প্রলোভনে সাধারণ জনগণের কাছ থেকে প্রায় ২০ লাখ টাকা নিয়ে উধাও হয়েছে গ্রামীণ সেবা ফাউন্ডেশন নামে একটি ভুয়া এনজিও সংস্থা। এই প্রতারণার ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লা জেলার হোমনা উপজেলায় ।  ৫০ হাজার টাকা ঋণ পেতে পাঁচ হাজার ও এক লাখ টাকা ঋণ পেতে ১০ হাজার টাকা জামানত রাখার কথা বলে এলাকার প্রায় দুইশ গ্রাহকের কাছ থেকে এ টাকা হাতিয়ে নিয়ে লাপাত্তা হয়েছে ভুয়া ওই সংস্থাটি। এ ব্যাপারে সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) মিশু আক্তার নামে এক ভুক্তভোগী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।

অভিযোগে জানা যায়, পৌরসভা সদরের প্রবাসী আলাউদ্দিনের বাড়ির দোতলা ভাড়া নিয়ে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সদস্য সংগ্রহ ও লোন কার্যক্রম শুরু করে সংস্থাটি। ভুক্তভোগীরা বলছেন, বাড়ির মালিক জামানতের দায়িত্ব নিয়েছিলেন এবং ব্রাঞ্চ ম্যানেজার এসএম আনোয়ারুল ইসলাম ও সুপারভাইজার সানজিদা আক্তার ও সালমা আক্তার গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলেন। শনিবার লোন দেওয়ার কথা ছিল; কিন্তু শনিবার সকাল থেকেই অফিসে তালা দিয়ে সবাই লাপাত্তা হয়ে গেছে। বাড়ির মালিক এখন এর দায়িত্ব নিতে নারাজ। তিনি বলছেন এদের কোনো ঠিকানা তার জানা নেই।

অভিযোগকারী মিশু আক্তার জানান, আমাকে ১০ হাজার টাকা বেতনে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ৬০ হাজার টাকা জামানত রাখতে বলে। আমি বাড়ির মালিক উম্মেহানি ও তার বোন ফাতেমা আক্তারের সঙ্গে কথা বলে ম্যানেজার এসএম আনোয়ারুল ইসলামের কাছে ৬০ হাজার টাকা জমা দেই। পরে আমাকে দুলালপুর ইউনিয়নের ক্ষুদ্রঋণ বিতরণের দায়িত্ব দেয়। আমি তাদের কথা অনুযায়ী ১৭ জনকে ১৭ লাখ টাকা লোন দেওয়ার জন্য গ্রাহক থেকে জামানত হিসেবে এক লাখ ৭০ হাজার টাকা অফিসে জমা দেই। শনিবার লোন দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সকাল থেকে কেউ অফিসে আসেনি, তাদের মোবাইলও বন্ধ রয়েছে। গ্রাহকরা আমাকে টাকার জন্য চাপ দিচ্ছেন। এদিকে বাড়ির মালিক এখন বলছেন তাদের নাকি তিনি চেনেন না। তাদের কোনো ঠিকানাও দিচ্ছেন না।

এ বিষয়ে বাড়ির মালিক উম্মেহানি বলেন, এই এনজিওটি আমার বাড়ির দোতলা ভাড়া নেওয়ার কথা বলে সাইনবার্ড লাগিয়ে কার্যক্রম শুরু করে। আগামী মাসে বাড়ি ভাড়ার চুক্তি হওয়ার কথা ছিল। তবে কোনো গ্রাহক টাকা-পয়সা জমা দেওয়ার ব্যাপারে আমার সঙ্গে আলোচনা করেননি।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুমন দে জানান, এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। উপজেলা সমবায় কর্মকর্তাকে এর তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্র ইত্তেফাক

Spread the love

এ জাতীয় আরো খবর


পুরাতন সংবাদ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  

Like us on Facebook