দক্ষিন সুনামগঞ্জ উপজেলার সিচনী গ্রামের মো. আব্দাল মিয়া ও জগন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন রসুলপুর গ্রামের মোছা: পারভীন বেগম এর ২য় তথা কনিষ্ট পুত্র তানভীর আহমেদ ইমু, নাচে, গানে, বাজনা সহ অভিনয়ে পারদর্শী ছিল।
১১ জুলাই তানভীর আহমেদ ইমু ইমুর ২য়মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে ১০ জুলাই শুক্রবার জগন্নাথপুর, সিচনী এবং চিলাউড়া সহ ভিবিন্ন স্থানে তার আত্মার শান্তি কামনা করে পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের পক্ষ থেকে মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্টিত হয়েছে।
বন্ধু’র প্রতি আজও ভালোবাসা রয়ে গেছে তানভীর আহমেদ ইমু’র বন্ধুবান্ধবদের। এমন এক বন্ধু ইংলিশ ট্রেনিং ইন্সটিটিউট টপ এম এম –এর প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মো. তাহের আল-তামিম বন্ধুত্বের অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, ইমু ছিল আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধুদের মধ্যে অন্যতম বন্ধু। তার মতো একটি উজ্জল নক্ষত্র আমাদের মাঝে আর নেই, হৃদয় আজ ক্লান্ত এবং নি:শব্দ হয়ে বিদায় বেদনায় দুমড়ে মুছড়ে নিজের মধ্যে বিয়োগ বেদনা অনুভব করছি,সেটা ভেবেও আমার হৃদয় শিউরে উঠে, একটি নিস্ব:পাপ প্রাণ এভাবে ঝরে যাবে তা কখনও কল্পনাও করিনি।
মৃত্যুর বেশ কিছুদিন পূর্বে সিলেট সুমন বড়োয়ার স্টুডিওতে “ভাড়া কইরা আনবি মানুষ কান্দিতে মোর লাশের পাশে, চারদিকে রাখবি নজর সে না যেন দেখতে আসে” এই গানটি রের্কড করে। তবে তার বিয়োগে ভাড়া করে লোক আনার কোন প্রয়োজন হয়নি, বরং ধর্ম -বর্ণ নির্বিশেষে সকল শ্রেণী পেশার মানুষ তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন। তার মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল প্রায় ১৯বছর।
ইমু যেন পরপারে ভাল থাকে এই কামনা ব্যক্ত করে তার রূহের মাগফেরাত কামনা করছি । মহান আল্লাহ সোবহান তা-আলা তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুন আমিন । আমি তার জন্য সবার কাছে দোয়া প্রার্থী।